উল্লেখ্য যে বাংলাদেশ সরকার আন্তর্জাতিক মাধ্যমে সর্বপ্রথম ই-পাসপোর্ট চালু করার প্রস্তুতি নিলে জনাব আসুদ আহমদের কর্ম দক্ষতায় ৮ টি দেশের মধ্যে কাতার দূতাবাস প্রস্তাবে আসে যা এখন প্রক্রিয়াধীন আছে। রাষ্ট্রদূত জনাব আসুদ আহমেদ কাতার বাংলাদেশী প্রবাসীদের কে মাঠপর্যায়ে সচেতনতা মূলক পরামর্শ দিয়ে সবার সমন্বয়ে প্রবাসীদের উন্নয়নে কাজ করেছেন।
প্রবাসীদের বড় একটি বিড়ম্বনার কারণ ছিলো পাসপোর্ট মেয়াদ উত্তির্ন অথবা অন্যান্য আবেদন পৌঁছাতে সরাসরি দূতাবাসের অফিসে আসতে হতো, যার কারনে পার্শবর্তি শহরে বসবাসকারী প্রবাসীদের অনেক অসুবিধায় পড়তে হতো, জনাব আসুদ আহমদ সপ্তাহের প্রতি শুক্রবার কাতারের অন্যান্য শহরে পাসপোর্টের গ্রহণ ও বিতরনের কাজ শুরু করেন এবং পাসপোর্ট প্রবাসীদের হাতে পৌছে দেন এতে প্রবাসীদের সময় ও অর্থের ব্যায় কমে যায়, এজন্য প্রবাসীরা রাষ্ট্রদূতকে সাধুবাদ জানান।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের অনেকেই মন্তব্য করেন যে ইতি মধ্যে বিভিন্ন সময় দায়িত্বরত অন্যান্য রাষ্ট্রদূতের চাইতে জনাব আসুদ আহমদ একজন সফল রাষ্ট্রদূত ছিলেন, প্রবাসীদের যে কোনো সমস্যায় আন্তরিকতার সাথে সমাধানের চেষ্টা করতেন, কাতার বাংলাদেশ দূতাবাসে কাতার কুলাউড়া কল্যান সমিতির নেতৃবৃন্দ সদ্য বিদায়ী রাষ্ট্রদূতের সাথে সাক্ষাত করেন সমিতির সভাপতি জনাব আজিজুর রহমান, সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুর রব বাগদাদী, সহ সভাপতি জনাব মোশাহিদ আলী, সেক্ষেটারী জনাব রমজান আলী, এম, রাহীবুল ইসলাম সাদিক , ও ইন্জিনিয়ার মোঃ কামাল হোসেন।
এসময় মান্যবর রাষ্ট্রদূতের সাথে মতবিনিময় করেন, প্রসঙ্গত উনি কুলাউড়ার ই একজন কৃতি সন্তান ১৯- ৮- ২০২০ তারিখে তিনি কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আলথানির সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাতকরলে কাতারে দ্বায়িত্ব পালন কালে কাতার-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় আমির উনাকে রাষ্ট্রীয় বিশেষ সম্মাননা ওয়াজবা পদকে ভূষিত করেন।কুলাউড়া কল্যাণ সমিতির নেতৃবৃন্দ কুলাউড়া প্রবাসীদের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রদূতকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান,উনার নেক হায়াত কামনা করেন, অবশেষে রাষ্ট্রদূত সবার কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন যাহাতে উনি ওনার উপর অর্পিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারেন।