প্রথম শ্রেণির পৌরসভা কুলাউড়া। প্রথম শ্রেণির হলেও সেবাদানে তৃতীয় শ্রেণির পৌরসভারও ধারে কাছে যেতে পারছে না পৌরসভাটি। পৌর এলাকার রাস্তাঘাটের জরাজীর্ণ অবস্থাই তার প্রমাণ। রাতে পৌর এলাকার অধিকাংশ ল্যাম্পপোস্টের বাতি জ্বলে না। সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অভাবে নাকাল পৌরবাসী। নেই পরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থা। অধিকাংশ এলাকায় ড্রেন না থাকায় সারা বছরই জলাবদ্ধ থাকতে হয় সংশ্লিষ্ট পৌরবাসীকে। বছরের পর বছর পৌর কর দিয়েও মিলছে না কাক্সিক্ষত সেবা। ফলে নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে পৌরবাসী।
সরেজমিনে দেখা যায়, অধিকাংশ এলাকায় পর্যাপ্ত সড়কবাতি নেই। আর যেগুলো আছে, সেগুলোর বেশির ভাগ নষ্ট বা জরার্জীণ। বার বার অনুরোধের পর মেরামত হলেও বেশি দিন টিকে না। তাই সন্ধ্যা নামলে চলাচলে সমস্যায় পড়ছে পৌরবাসী।
কয়েকটি ওয়ার্ডের লোকজন অভিযোগ করেছেন, অধিকাংশ সড়কে বাতি না থাকার কারণে সন্ধ্যা নামলেই সড়কগুলো অন্ধকার হয়ে যায়। অন্ধকারের কারণে পথচারী ও এলাকাবাসীকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। সন্ধ্যার পর আতঙ্ক নিয়ে চলাফেরা করতে হচ্ছে। অথচ প্রথম শ্রেণির পৌরসভার হিসাব করে কর ঠিকই দিতে হচ্ছে।
সন্ধ্যা নামলেই এসব রাস্তায় ঘুটঘুটে অন্ধকার নেমে আসে। রাতের বেলায় পৌরসবার অধিকাংশ সড়কে আতঙ্ক নিয়ে পথচারীরা চলাচল করেন। পৌরবাসীর অভিযোগ, একটি বাতি নষ্ট হলে নতুন করে লাগাতে অনেক সময় লেগে যায়। আবার লাগলেও বেশি দিন থাকে না। সামান্য ঝঁড়বৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে যায়। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে চায় পৌরবাসী। ভোক্তভোগীরা দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জোর দাবী জানান।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | |||||
৩ | ৪ | ৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ |
১০ | ১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ |
১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ |
২৪ | ২৫ | ২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ | ৩০ |
Development by: webnewsdesign.com